রাজশাহী-১ আসনের নির্বাচনে জয়-পরাজয়ে মেইন ফ্যক্টর প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হক পরিবার।রাজশাহী অঞ্চলে বিএনপির রাজনীতিতে অপ্রতিদন্দী নেতৃত্ব ও বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী ছিলেন বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান ও ডাকমন্ত্রী প্রয়াত ব্যারিষ্টার আমিনুল হক। আদর্শিক ও পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজের অধিকারী ব্যারিস্টার আমিনুল হক গতানুগতিক রাজনীতি করলেও কখানো কোনো লোভ-লালসার স্রোতে গা-ভাসিয়ে দেননি। ছাত্র জীবন থেকেই তিনি প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে গেছেন। বিএনপির মুল ধারায় শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রাজনীতি করে গেছেন।
রাজশাহী-১ আসনে নির্বাচনী এলাকার উন্নয়ন ও তার পাশাপাশি এই জনপদের মানুষের ভাগ্যেন্নোয়নে তার এবং তার পরিবারের যে অবদান রয়েছে,তার জন্য তার ও তার পরিবারের কাছে এই জনপদের মানুষ চিরকৃতজ্ঞ ও ঋণী। আর তাই এই জনপদের মানুষ তার পরিবারের বিকল্প কোনো নেতৃত্ব কখানো কোনো অবস্থাতেই মানবে না। আগামি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই জনপদের মানুষের একটাই দাবি তারা ব্যারিস্টার আমিনুল পরিবারের নেতৃত্ব চাই। তারা সেই নেতৃত্বকে বিজয়ী করে কিছুটা হলেও ঋণ পরিশোধ করতে চাই। তারা বলেন, প্রয়োজনে তারা স্বপক্ষ ত্যাগ করবেন, তবুও ব্যারিস্টার পরিবারের বিকল্প কোনো নেতৃত্ব কখানো মেনে নিবেন না। তাদের দাবি এখানে ব্যারিস্টার পরিবারের সদস্যদের বিপক্ষে প্রার্থী হতে চাওয়া মানে ব্যারিস্টার পরিবারের অবদান অস্বীকার করা, শিষ্টাচার বহির্ভূত এবং প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ বিএনপির বিরোধিতা করা।কারণ দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে ব্যারিস্টার আমিনুলের হাজারো কাজের মাঝে দু"একটা কাজ নিয়ে বিতর্ক বা সমালোচনা থাকতেই পারে এটা যেমন স্বাভাবিক,তেমনি, এই অঞ্চলে বিএনপির রাজনীতি প্রতিষ্ঠা ও এলাকার উন্নয়নে তার এবং তার পরিবারের যে অবদান রয়েছে তা অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নাই।যারা এটা অস্বীকার করে তারা কখানোই আদর্শিক বিএনপি হতে পারে না, তারা হঠাৎ বিএনপি।
স্থানীয়রা জানান, ব্যারিস্টার আমিনুল পরিবারের সদস্যদের বিরোধিতা করা মানে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া তথা বিএনপির বিরোধিতা করা। স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষণ মহলের ভাষ্য,বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের অবর্তমানে দলের প্রতিনিধি তথা চেয়ারপার্সন হয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া। তারই ধারাবাহিকতায় বেগম খালেদা জিয়ার পরবর্তী প্রতিনিধি তথা নেতা হিসেবে আসছেন তারেক জিয়া। তাই বেগম খালেদা জিয়া, তারেক জিয়া বা জিয়া পরিবারের সদস্যদের বিপক্ষে বিএনপির কারো প্রকাশ্যে অবস্থান নেয়া রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত ও সরাসরি বিএনপির বিরোধিতা করার সামিল।
একইভাবে রাজশাহী-১ আসনে বিএনপি’র অপ্রতিদন্দী নেতা বা প্রতিনিধি ছিলেন প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হক। তার অবর্তমানে এখানে বিএনপির প্রতিনিধি বা নেতা তার ভাই মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন। তিনি ছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের (গার্ড অব রেজিমেন্ট) নিরাপত্তা প্রধান ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সামরিক সচিব, হয়েছেন রাজনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য।
বিএনপির মতো একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান ,দেশের সাবেক রাস্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেতা যার ওপর এমন আস্থা-বিশ্বাস ও ভরসা রেখেছেন সেই নেতা শরিফ উদ্দিন।
রাজশাহী-১ আসনে ব্যারিস্টার পরিবারের সদস্য হিসেবে শরিফ উদ্দিন বিএনপির প্রতিনিধি বা নেতা। এখানে শরিফ উদ্দিনের বিপক্ষে অবস্থান নেয়া মানে ব্যারিস্টার আমিনুলের অবদান অস্বীকার করা এবং প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে বিএনপির বিপক্ষে অবস্থান নেয়ার সামিল। স্থানীয়রা বলছে, একটি মহল নীতি-নৈতিকতা বিসর্জন দিয়ে এখানে শরিফ উদ্দিনের বিপক্ষে প্রকাশ্যে অবস্থান ব্যারিস্টার আমিনুল ও বিএনপির বিরোধিতা করছে। আবার মাঠে গিয়ে নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের কাছে ব্যারিস্টার আমিনুলের পরিচয় দিয়ে ভোট প্রার্থনা করছে।এতে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে ব্যারিস্টার আমিনুলের পরিচয় ছাড়া যারা এখানো পরিচিত হতে পারে না,তারা কি বিবেচনায় ব্যারিস্টার পরিবারের বিপক্ষে অবস্থান নেয় ও মনোনয়ন প্রত্যাশা করে এটা তো চরম হাস্যকর বলে মনে করছে তৃণমুলের নেতাকর্মীগণ।
এদিকে সাধারণ ভোটারগণ বলছে, তাদের কাছে সৌভাগ্য দূত হয়ে এসেছেন মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন।এই জনপদের মানুষের ভাগ্যে উন্নয়নে তার কোনো বিকল্প নাই। অপ্রতিদন্দী নেতৃত্ব প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হকের রেখে যাওয়া অসমাপ্ত উন্নয়ন কাজগুলো সমাপ্ত করতেই শরিফ উদ্দিনের মতো নেতৃত্ব প্রয়োজন।
জানা গেছে, রাজশাহী-১ আসনে ২টি উপজেলা, ৪টি পৌরসভা ও ১৬টি ইউনিয়ন পরিষদে মোট ভোটার ৪ লাখ ৬২ হাজার ২৪২। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৩০ হাজার ৫১০ ও নারী ভোটার ২ লাখ ৩১ হাজার ৭২৯। এছাড়াও তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছে তিনজন। এই আসনের নতুন ভোটারের সংখ্যা ৭ হাজার ৫৪২। এ আসনে সবচেয়ে বেশি ভোটার চরের বাসিন্দা ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর। মূলত তাদের ভোটেই জয়-পরাজয় নিশ্চিত হয় বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে। অন্যদিকে তানোরের ২টি পৌরসভা ৭টি ইউনিয়ন (ইউপি) এবং গোদাগাড়ীর ২টি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়নের (ইউপি) বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ নেতাকর্মী প্রকাশ্যে শরিফ উদ্দিনকে সমর্থন দিয়ে তার বিজয় নিশ্চিত করতে নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন।
এবিষয়ে মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন জানান, দলের কিছু নেতা তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। কেন্দ্র বিষয়টি জানে। তিনি বলেন, দলের আদর্শিক ও মুলধারার নেতা এবং কর্মী-সমর্থকগণ তাকেই প্রার্থী হিসেবে চায়।
রাজশাহী-১ আসনে নির্বাচনী এলাকার উন্নয়ন ও তার পাশাপাশি এই জনপদের মানুষের ভাগ্যেন্নোয়নে তার এবং তার পরিবারের যে অবদান রয়েছে,তার জন্য তার ও তার পরিবারের কাছে এই জনপদের মানুষ চিরকৃতজ্ঞ ও ঋণী। আর তাই এই জনপদের মানুষ তার পরিবারের বিকল্প কোনো নেতৃত্ব কখানো কোনো অবস্থাতেই মানবে না। আগামি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই জনপদের মানুষের একটাই দাবি তারা ব্যারিস্টার আমিনুল পরিবারের নেতৃত্ব চাই। তারা সেই নেতৃত্বকে বিজয়ী করে কিছুটা হলেও ঋণ পরিশোধ করতে চাই। তারা বলেন, প্রয়োজনে তারা স্বপক্ষ ত্যাগ করবেন, তবুও ব্যারিস্টার পরিবারের বিকল্প কোনো নেতৃত্ব কখানো মেনে নিবেন না। তাদের দাবি এখানে ব্যারিস্টার পরিবারের সদস্যদের বিপক্ষে প্রার্থী হতে চাওয়া মানে ব্যারিস্টার পরিবারের অবদান অস্বীকার করা, শিষ্টাচার বহির্ভূত এবং প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ বিএনপির বিরোধিতা করা।কারণ দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে ব্যারিস্টার আমিনুলের হাজারো কাজের মাঝে দু"একটা কাজ নিয়ে বিতর্ক বা সমালোচনা থাকতেই পারে এটা যেমন স্বাভাবিক,তেমনি, এই অঞ্চলে বিএনপির রাজনীতি প্রতিষ্ঠা ও এলাকার উন্নয়নে তার এবং তার পরিবারের যে অবদান রয়েছে তা অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নাই।যারা এটা অস্বীকার করে তারা কখানোই আদর্শিক বিএনপি হতে পারে না, তারা হঠাৎ বিএনপি।
স্থানীয়রা জানান, ব্যারিস্টার আমিনুল পরিবারের সদস্যদের বিরোধিতা করা মানে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া তথা বিএনপির বিরোধিতা করা। স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষণ মহলের ভাষ্য,বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের অবর্তমানে দলের প্রতিনিধি তথা চেয়ারপার্সন হয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া। তারই ধারাবাহিকতায় বেগম খালেদা জিয়ার পরবর্তী প্রতিনিধি তথা নেতা হিসেবে আসছেন তারেক জিয়া। তাই বেগম খালেদা জিয়া, তারেক জিয়া বা জিয়া পরিবারের সদস্যদের বিপক্ষে বিএনপির কারো প্রকাশ্যে অবস্থান নেয়া রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত ও সরাসরি বিএনপির বিরোধিতা করার সামিল।
একইভাবে রাজশাহী-১ আসনে বিএনপি’র অপ্রতিদন্দী নেতা বা প্রতিনিধি ছিলেন প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হক। তার অবর্তমানে এখানে বিএনপির প্রতিনিধি বা নেতা তার ভাই মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন। তিনি ছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের (গার্ড অব রেজিমেন্ট) নিরাপত্তা প্রধান ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সামরিক সচিব, হয়েছেন রাজনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য।
বিএনপির মতো একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান ,দেশের সাবেক রাস্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেতা যার ওপর এমন আস্থা-বিশ্বাস ও ভরসা রেখেছেন সেই নেতা শরিফ উদ্দিন।
রাজশাহী-১ আসনে ব্যারিস্টার পরিবারের সদস্য হিসেবে শরিফ উদ্দিন বিএনপির প্রতিনিধি বা নেতা। এখানে শরিফ উদ্দিনের বিপক্ষে অবস্থান নেয়া মানে ব্যারিস্টার আমিনুলের অবদান অস্বীকার করা এবং প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে বিএনপির বিপক্ষে অবস্থান নেয়ার সামিল। স্থানীয়রা বলছে, একটি মহল নীতি-নৈতিকতা বিসর্জন দিয়ে এখানে শরিফ উদ্দিনের বিপক্ষে প্রকাশ্যে অবস্থান ব্যারিস্টার আমিনুল ও বিএনপির বিরোধিতা করছে। আবার মাঠে গিয়ে নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের কাছে ব্যারিস্টার আমিনুলের পরিচয় দিয়ে ভোট প্রার্থনা করছে।এতে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে ব্যারিস্টার আমিনুলের পরিচয় ছাড়া যারা এখানো পরিচিত হতে পারে না,তারা কি বিবেচনায় ব্যারিস্টার পরিবারের বিপক্ষে অবস্থান নেয় ও মনোনয়ন প্রত্যাশা করে এটা তো চরম হাস্যকর বলে মনে করছে তৃণমুলের নেতাকর্মীগণ।
এদিকে সাধারণ ভোটারগণ বলছে, তাদের কাছে সৌভাগ্য দূত হয়ে এসেছেন মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন।এই জনপদের মানুষের ভাগ্যে উন্নয়নে তার কোনো বিকল্প নাই। অপ্রতিদন্দী নেতৃত্ব প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হকের রেখে যাওয়া অসমাপ্ত উন্নয়ন কাজগুলো সমাপ্ত করতেই শরিফ উদ্দিনের মতো নেতৃত্ব প্রয়োজন।
জানা গেছে, রাজশাহী-১ আসনে ২টি উপজেলা, ৪টি পৌরসভা ও ১৬টি ইউনিয়ন পরিষদে মোট ভোটার ৪ লাখ ৬২ হাজার ২৪২। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৩০ হাজার ৫১০ ও নারী ভোটার ২ লাখ ৩১ হাজার ৭২৯। এছাড়াও তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছে তিনজন। এই আসনের নতুন ভোটারের সংখ্যা ৭ হাজার ৫৪২। এ আসনে সবচেয়ে বেশি ভোটার চরের বাসিন্দা ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর। মূলত তাদের ভোটেই জয়-পরাজয় নিশ্চিত হয় বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে। অন্যদিকে তানোরের ২টি পৌরসভা ৭টি ইউনিয়ন (ইউপি) এবং গোদাগাড়ীর ২টি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়নের (ইউপি) বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ নেতাকর্মী প্রকাশ্যে শরিফ উদ্দিনকে সমর্থন দিয়ে তার বিজয় নিশ্চিত করতে নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন।
এবিষয়ে মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন জানান, দলের কিছু নেতা তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। কেন্দ্র বিষয়টি জানে। তিনি বলেন, দলের আদর্শিক ও মুলধারার নেতা এবং কর্মী-সমর্থকগণ তাকেই প্রার্থী হিসেবে চায়।